জুমার দিন যে আমল করতে বলেছেন নবীজি

আল্লাহ তায়ালা নিজেই তার বান্দাদের নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন: মহান আল্লাহও প্রিয়নবীর ওপর দরুদ অবতীর্ণ করেন, ফেরেশতারাও নবী (স.)-এর প্রতি রহমত ও বরকত কামনা করেন। ‘হে মুমিন! তোমরাও তাঁর ওপর দরুদ পাঠ করো এবং সালাম প্রেরণ করো।’ (সুরা আহজাব: ৫৬)

নবীজি সা.বলেছেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ: ১০৪৭)

জুমাবারে আসরের পর বিশেষ আমল- আবু হুরায়রা রা. বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল স. ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন আসর নামাজের পর ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার নিম্নে উল্লেখিত দরুদ শরিফ পাঠ করবে, তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ এবং ৮০ বছরের নফল ইবাদতের সওয়াব তার আমলনামায় লেখা হবে।’ (আফদালুস সালাওয়াত: ২৬)

দরুদটি হলো—

اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ وَعَلَى آلِهِ وَسَلِّم تَسْلِيْمَا

উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলা আলিহি ওয়াসাল্লিম তাসলিমা। আল্লাহতায়ালা প্রত্যেক মুসলমানকে নবীর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠের তওফিক দান করুন। আমিন।

এ জাতীয় আরো সংবাদ

বিনামূল্যে আব্বাসীর মামলা লড়তে চান অ্যাডভোকেট আল মামুন রাসেল

নূর নিউজ

মুমিনের রমজানের প্রস্তুতি যেমন হবে

Sufian Farabee

কুরআন ও হাদিসের আলোকে মাহে রজবের ফজিলত ও বিধান

নূর নিউজ